কুষ্টিয়ায় কুমারখালী উপজেলার বাঁধবাজার কবুরহাট গ্রামে একজন নিহত হয়েছেন। পুলিশ বলছে নিহত ব্যাক্তি আব্দুল খালেক ওরফে ঝরু নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন গণমুক্তিফৌজের আঞ্চলিক কমান্ডার। পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার রাত আড়াইটার দিকে তাদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধের সময় সে নিহত হয়। পুলিশের ভাষ্য...কুমারখালী উপজেলার বাঁধবাজার কবুরহাট গ্রামে একদল চরমপন্থী গোপন বৈঠক করছিল। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। শুরু হয় দু’পক্ষের মধ্যে বন্দুক যুদ্ধ। নিহত হয় আব্দুল খালেক ওরফে ঝরু। পুলিশ ওই এলাকা থেকে একটি দেশী বন্দুক, ৫ রাউন্ড গুলি, ৪টি গুলির খোসা ও একটি তলোয়ার উদ্ধার করেছে বলে দাবি করেছে। ঝরুর নামে ৩টি হত্যাসহ ৭টি মামলা রয়েছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ। রবিবার, ২১ মার্চ, ২০১০
কুষ্টিয়ায় বন্দুকযুদ্ধে একজন নিহত: পুলিশ বলছে গণমুক্তিফৌজের কমান্ডার
কুষ্টিয়ায় কুমারখালী উপজেলার বাঁধবাজার কবুরহাট গ্রামে একজন নিহত হয়েছেন। পুলিশ বলছে নিহত ব্যাক্তি আব্দুল খালেক ওরফে ঝরু নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন গণমুক্তিফৌজের আঞ্চলিক কমান্ডার। পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার রাত আড়াইটার দিকে তাদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধের সময় সে নিহত হয়। পুলিশের ভাষ্য...কুমারখালী উপজেলার বাঁধবাজার কবুরহাট গ্রামে একদল চরমপন্থী গোপন বৈঠক করছিল। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। শুরু হয় দু’পক্ষের মধ্যে বন্দুক যুদ্ধ। নিহত হয় আব্দুল খালেক ওরফে ঝরু। পুলিশ ওই এলাকা থেকে একটি দেশী বন্দুক, ৫ রাউন্ড গুলি, ৪টি গুলির খোসা ও একটি তলোয়ার উদ্ধার করেছে বলে দাবি করেছে। ঝরুর নামে ৩টি হত্যাসহ ৭টি মামলা রয়েছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ। সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০১০
কুষ্টিয়ায় শর্টগান উদ্ধার
কুষ্টিয়ার ভোটার বেড়েছে ৫১ হাজার ৯৪১
দৌলতপুরে কলেজ শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
বিশেষ প্রতিনিধি, দৌলতপুর
দৌলতপুরের ড. মুহাম্মদ গার্লস কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী এক ছাত্রীর উপর যৌন নিপীড়নের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শনি ও রোববার ক্লাস বর্জন করে কলেজে বিক্ষোভ করেছে। তার নিপীড়নকারি হিসেবে অভিযুক্ত শিক্ষকের অপসারন দাবি করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে বাগোয়ানস্থ ড. মুহাম্মদ ফজলুল হক গার্লস কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের জনৈক শিক্ষক পরীক্ষার সাজেশন দেওয়ার নামে ওই কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থী জনৈক ছাত্রীকে কলেজের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের বিজ্ঞানাগারে নিয়ে যায়। এ সময় শিক্ষক কক্ষের দরজা আটকে জোরপূর্বক ওই ছাত্রীকে জড়িয়ে ধরে চুম্বনসহ শরীরের হাত দেয়। ওই ছাত্রী চিৎকার শুরু করলে কলেজের শিক্ষিকা হাবিবা খাতুন ও শিক্ষার্র্থীরা ছুটে গিয়ে ধস্তাধস্তির দৃশ্য দেখে কলেজ কর্তৃপক্ষকে খবর দেয়। কর্তৃপক্ষ তাঁকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌছে দেয়। এ খবর কলেজের সকল ছাত্রীদের মাঝে ছড়িয়ে পড়লে শনি ও রোববার তাঁরা ক্লাস বর্জন বিক্ষোভ করে অভিযুক্ত শিক্ষকের অপসারনসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে। ঘটনার পর ওই শিক্ষক গাঁ ঢাকা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে কলেজ অধ্যক্ষ নাসরিন আক্তারের সাথে যোগাযোগ করা হলে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে তিনি বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পেলে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
গৃহবধূ ধর্ষনের অভিযোগে দৌলতপুরে প্রধান শিক্ষক গ্রেফতার
স্বামীর অনুপস্থিতিতে ঘরে প্রবেশ করে এক গৃহবধূকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে এক প্রধান শিক্ষক। শনিবার রাত ১২টার দিকে উপজেলার প্রাগপুর ইউনিয়নের মাদাপুর গ্রামে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী লম্পট ওই প্রধান শিক্ষককে আটক করে পুলিশে দিলেও পুলিশ স্থানীয় নেতৃবৃন্দের হেফাজতে দিয়ে তাঁকে ছেড়ে দেয়। পরে এ ঘটনায় মামলা হলে স্থানীয় জনগনের চাপে পরে ওই প্রধান শিক্ষককে রোববার সন্ধ্যায় গ্রেফতার করে পুলিশ।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, জয়পুরের একটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাদাপুর গ্রামের এক গ্রহবধুর ঘরে ঢুকে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষন করে। ওই গ্রহবধুর রূপালীর চিৎকারে প্রতিবেশীরা ঘটনাস্থলে ছুটে এসে লম্পট শিক্ষককে হাতে নাতে আটক করে পুলিশকে সংবাদ দেয়। পরে মথুরাপুর ক্যাম্পের ইনচার্জ হুমায়ুন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে লম্পট প্রধান শিক্ষককে উদ্ধার করে স্থানীয়দের হেফাজতে সোপর্দ করে। পরে রোববার দুপুরে এ ঘটনায় ধর্ষিতার স্বামী বাদী হয়ে দৌলতপুর থানায় মামলা করলে পুলিশ অভিযুক্থ ওই শিক্ষককে গ্রেফতার করে। এর আগে ওই শিক্ষকের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে ধর্ষণের কথা অস্বীকার করে তিনি বলেন, স্থানীয় কিছু লোক আমাকে ফাঁসানোর জন্য পরিকল্পিতভাবে এ ধরণের ঘটনা ঘটিয়েছে। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী লম্পট প্রধান শিক্ষকের বিদ্যালয় থেকে অপসারন দাবি করেন। ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিগত দিনে ্এ ধরনের অভিযোগ রয়েছে বলে এলাকাবাসী জানান।
দৌলতপুরে ছেলের হাতে মা খুন
দৌলতপুরে পারিবারিক বিরোধের জের ধরে ছেলের হাতে খুন হয়েছে মা। রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নের মধুগাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, মধুগাড়ী গ্রামের আলেফ উদ্দীনের ছেলে সেলিম বেশ কিছুদিন ধরে এলাকায় বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড করে আসছিল। এটি তার বাবা-মা পছন্দ করত না। এ নিয়ে সেলিমের ও তাঁর পরিবারের লোকজনের সাথে মাঝে মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হয়। এসব ঘটনা নিয়ে রোববার সন্ধ্যায় সেলিমের সাথে তাঁর মা হানিফা খাতুনের (৪৬) মধ্যে বাকবিতন্ডার সৃষ্টি হয়। এর এক পর্যায়ে সেলিম ধারালো হাসুয়া দিয়ে তাঁর মায়ের গলা ও বুকে এলোপাতাড়িভাবে আঘাত করলে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। পরে পুলিশ রাত ৮ টার দিকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করে।
রবিবার, ১৪ মার্চ, ২০১০
কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রদলের সম্মেলন
সোমবার, ৮ মার্চ, ২০১০
কুষ্টিয়ায় পুলিশের ‘ক্রসফায়ারে’ একজন নিহত
ষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় মঞ্জুরুল ইসলাম ওরফে মঞ্জু (২৭) নামের একজন নিহত হয়েছে। আজ সোমবার ভোর রাতে সদর উপজেলার আব্দালপুর ইউনিয়নের পিয়ারপুর নামক স্থান থেকে পুলিশ তারা লাশ উদ্ধার করেছে। পুলিশের দাবি...তাদের সাথে বন্দুকযুদ্ধের এক পর্যায়ে সে নিহত হয়েছে। পুলিশ বলছে, নিহত মঞ্জু চরমপন্থী সংগঠন জাসদ গণবাহিনীর গলাকাটা কালু গ্রুপের সামরিক কমান্ডার। ঘটনাস্থল থেকে ১টি এলজি ও ৫রাউন্ড গুলি উদ্ধারের দাবিও তাদের। পুলিশের বক্তব্য এমন....জাসদ গণবাহিনীর গলাকাটা গ্রুপের শীর্ষ নেতা কালুর সামরিক কমান্ডার মঞ্জুরুল ইসলাম ৮/১০ জনের একটি সশস্ত্র দল নিয়ে পিয়ারপুর ক্যানেল পাড়ের একটি কলাবাগানে বৈঠক করছিল।এ সংবাদের ভিত্তিতে কুষ্টিয়া গোয়েন্দা (ডিবি) ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানা পুলিশ চরমপন্থীদের অবস্থান নিশ্চিত করে চারিদিক থেকে ঘিরে ফেলে। সন্ত্রাসীরা এসময় পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। প্রায় ১৫মিনিট ধরে চলে বন্দুক যুদ্ধের ঘটনা। এতে মঞ্জুরুল ইসলাম ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। পালিয়ে যায় তার সহযোগি সন্ত্রাসীরা। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহত মঞ্জুরুলের লাশ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। নিহত মঞ্জুরুল ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা উপজেলার মাইলমারি গ্রামের কিতাব্দী শেখের ছেলে। তার বিরুদ্ধে চারটি হত্যাসহ প্রায় আটটি মামলার রয়েছে বলেও পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়। পুলিশ আরো বলছে সাম্প্রতিককালের কুষ্টিয়ায় আলোচিত তিন মাথা কাটা, ইবির গেটে দুই মাথা কাটার ঘটনা ঘটে এই মঞ্জুরুলের নেতৃত্বেই।