রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০০৯

ঘড়ির কাটা না পিছালে এবার উল্টো ফল হবে

শীতকাল অতি নিকটে। এখন আবার ঘড়ির কাটা পিছিয়ে আগের স্থানে নিয়ে যাওয়া উচিত। তা না হলে যে উদ্দেশ্যে ঘড়ির কাটা এগিয়ে আনা হয়েছিল তার উল্টো কাজ হবে। কারণ শীতকালের বেশিরভাগ সময়জুড়ে সকালে কুয়াশা থাকে। এ কারনে র্বতমান সময় নয়টায় (পূর্বের আটটা) বিদ্যুত ছাড়া অফিস আদালতে কাজ করা সম্ভব হবেনা। ফলে দিনের আলো ব্যবহার করে বিদ্যুত সাশ্রয়ের উদ্দেশ্য ব্যহত হবে। এছাড়া চাকুরিজীবী বিশেষ করে মহিলাদের শীতের সময় বর্তমান সময় সকাল ৯ টায় অফিস করা সত্যিই খুব কষ্টকর হবে। শীতের সময় এমনিতেই দেরিতে সকাল হয়, তাদের পক্ষে সময়মত অফিসে পৌছানো কঠিন হয়ে যাবে।
গত ১ জুন মন্ত্রিসভার বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৯ জুন রাত ১১ টায় ঘড়ির কাটা এক ঘণ্টা এগিয়ে এনে রাত ১২ টা করা হয়। তখন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল যে ৩০ সেপ্টেম্বরের পর আবার পূর্বের সময়ে ফিরে যাওয়া হবে। ৩০ সেপ্টেম্বরের পর ঘড়ির কাঁটা পেছানোর ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে কিছু বলা না হলেও গতকাল বিদ্যুত প্রতিমন্ত্রী ব্রিগেডিয়ার (অব.) এনামুল হক এ ব্যপারে সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন। তিনি বলেন সময়সূচী বদলানোর পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। এ প্রসঙ্গে পিডিবির চেয়ারম্যান এএসএম আলমগীর কবিরও মন্ত্রীর বক্তব্য সমর্থন করেন।

কোন মন্তব্য নেই: